জেনারেটর সম্পর্কিত ভাইভা প্রশ্নোত্তর
- জেনারেটরের কয়টি অংশ থাকে?- ১। ইঞ্জিন সাইড ২। অল্টারনেটিং সাইড
- কয় স্ট্রোকের ইঞ্জিন আপনার জেনারেটর? – ৪ সিলিন্ডার ৪ স্ট্রোকের ইঞ্জিন
- কত কেভিএ এর জেনারেটর- ১৮০ KVAx0.9 = ১৬২ KW
- জেনারেটরে কত প্রকার ফিল্টার থাকে?- ১। ফুয়েল ফিল্টার (ডিজেল, অকটেন) ২। মবিল ফিল্টার/লুব্রিকেটিং ওয়েল ফিল্টার ৩। এয়ার ফিল্টার।
- জেনারেটর স্টার্টের শুরুতে কি কি করতে হয়? ১। ব্যাটেরী পানির লেভেল এবং কানেকশন চেক করতে হবে ২। রেডিয়েটর এর পানি চেক করতে হবে ৩। মবিল/লুব্রিকেন্ট চেক করতে হবে ৪। ফুয়েল লেভেল চেক দিতে হবে।
- এয়ার ফিল্টার কখন পরিবর্তন করতে হয়? ম্যানুয়াল অনুযায়ী। যেমন- ১ বৎসর পর পর।
- আপনার ইঞ্জিন কোণ টাইপের – ১। আই টাইপ না ভি টাইপ
- কত পার্সেন্ট লোড থাকলে জেনারেটর চালু করতে পারবেন? ৪০%।
- ডিজেল জেনারেটর ১০০ KVA এর RPM, ওয়েল প্রেসার এবং ব্যাটেরী ভোল্টেজ কত হয়?
- ডিজেল জেনারেটর ১০০ KVA এর RPM সাধারনত ১৫০০ হয়ে থাকে, ওয়েল প্রেসার ৪ বার, টেম্পেরেচার দেখাবে ডিস্প্লেতে, ব্যাটেরী ভোল্টেজ ১৩.৪~২৫~ থাকবে ।
-
ইঞ্জিন ফ্লাশ কেন ব্যবহার করা হয়?
ইঞ্জিন ওয়েল পাতলা হয়ে যেন ইঞ্জিন থেকে বেরিয়ে আসে সেজন্য ব্যবহার হয়। সার্ভিসিং এর শুরুতেই ইঞ্জিন ওয়েল প্রবেশ পথে ইঞ্জিন ফ্ল্যাশ দিয়ে দিতে হবে। ইঞ্জিন ফ্ল্যাশ দেবার পর ১০ মিনিটের জন্য ইঞ্জিন চালাতে হবে ওয়েল পাতলা হবার জন্য।
- জেনারেটরে কত লিটার ইঞ্জিন ওয়েল প্রয়োজন পরে ? ম্যনুয়াল অনুযায়ী – ৬৫ লিটার হতে পারে।
- জেনারেটর ইঞ্জিনে বাতাস ঢুকলে কি করতে হবে? ইঞ্জিনে একটি হ্যান্ড পাম্প থাকে এটিকে প্রেস করতে হবে জোড়ে জোড়ে প্রথমে লুজ থাকবে পরবর্তিতে জ্যাম হয়ে যাবে। ইঞ্জিনে যেহেতু বাতাস ঢুকেছে তাই এট করলে বাড়তি বাতাস বেড়িয়ে যাবে। ইঞ্জিন স্টার্ট না হলে এয়ার লক প্রেস করতে হয় তে বাতাস বের হয়ে যায় এতে ইঞ্জিন স্টার্ট হতে সুবিধা হয়।
জেনারেটরের পার্টস সমূহ
সলিনয়েড কয়েল এবং স্টার্টিং মোটর
|
|
এয়ার লক/হ্যান্ড পাম্প |
|
হাই প্রেসার ওয়েল পাম্প |
|
স্পিড
সেন্সর
|
|
টেম্পেরেচার সেন্সর |
|
Read more: ইন্ডাস্ট্রিয়াল জেনারেটরের সমস্য এবং সমাধান
Post a Comment